তৃতীয় দিনে উইকেটের অবস্থা ভালো থাকলেও দিন শেষে মুমিনুল বলেছিলেন, উইকেটের কথা কিছু বলা যাচ্ছে না, নিয়মিত পরিবর্তন হচ্ছে উইকেট।
চতুর্থ দিনে যেন মুমিনুলের কথাটিরই কিছুটা রুপ ধারণ করলো সিলেটের উইকেট। দ্বিতীয় ইনিংসের চতুর্থ দিন ১৯৮ রানে শুরু করেছিল টাইগাররা। কিন্তু হাতে থাকা সাত উইকেটের চারটিই হারিয়ে ফেলে মধ্যাহ্ন বিরতির আগে। দিনের প্রথম সেশনে রান আসে মাত্র ১১০।
বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) সংবাদ সম্মেলনে সাবেক অধিনায়ক মুমিনুল ম্যাচের ফলাফল হয়ে যাবে বলেছিলেন। চতুর্থ দিন সকাল পর্যন্ত ফলাফল বাংলাদেশের পক্ষে থাকলেও ১ম সেশন শেষে বদলে যায় চিত্র।
সেশনের শুরুতেই দলীয় ২১৪ রানের মাথায় উইকেট হারায় শান্ত। তৃতীয় দিনে শান্তর সাথে সঙ্গ দেওয়া মুশফিকও ফেরেন ১১৬ বলে ৬৭ রানের একটা ইনিংস খেলে। নুরুল হাসান সোহান ও শাহাদাত হোসেন মাঠে নামলেও থিতু হতে পারেননি।
৩২ রানে অপরাজিত থেকে বিরতিতে যায় মেহেদী হাসান মিরাজ। সাথে ছিল নাঈম হাসান। ৩০১ রানের লিড নিয়ে শেষ করেন চতুর্থ দিনের ১ম সেশন।
বিরতি থেকে ফিরে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত ৩৩৮ রানে থেমে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। লিড পায় ৩৩১ রানের। নিউজিল্যান্ড এর জন্য টার্গেট দাঁড়ায় ৩৩২।