একইসঙ্গে আলাপের পরদিনই মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের ডাক পড়ে। অসুস্থতার কারণে বাফুফে সভাপতির অনুপস্থিতিতে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি সালাম মুর্শেদীসহ বেশ কয়েকজন। এ সময় ফুটবলের জন্য আলাদা স্টেডিয়ামসহ সরকারের কাছে ফুটবলের বিভিন্ন খাত অনুযায়ী বাফুফে কর্তারা আলাদা অলাদা অর্থ বরাদ্দের দাবি জানান।
সালাম মুর্শেদী বলেন, ‘ফুটবলের জন্য আমরা কিছু স্টেডিয়াম চেয়েছি। সে ব্যাপারে তিনি আমাদের সাথে একমত পোষণ করেছেন। তাছাড়া জেলা পর্যায়ে ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনগুলো যেন নিয়মিতভাবে মাঠ পেতে পারে।’
তবে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী দেশের ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে আর্থিক স্বচ্ছতা নিয়ে কাজ করার তাগিদ দেন। এছাড়া বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের কাজ শেষ করার পাশাপাশি নারী ফুটবলারদের জন্য কমলাপুর স্টেডিয়াম আধুনিকায়ন করার কথা বলেন তিনি।
যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী বলেন, ‘কাজের বাস্তবায়ন ঠিকভাবে হচ্ছে কিনা সেটা পেশাদারিত্বের জায়গা থেকে যাচাই করবো আমরা। এর মধ্যে দেখা যাবে কেউ কথা শুনছে না, তাহলে আমাদের তরফ থেকে কোন সহযোগিতা পাবে না। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের কাজ নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে শেষ করতে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করবো।’
আগামী মাসের শুরুতে ফুটবলের মান উন্নয়নে দেশের বিভিন্ন স্টেডিয়াম পরিদর্শনে গিয়ে সরেজমিনে সমস্যা সমাধানের কথাও বলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী।