আজ জামায়াতে ইসলামীর ফেসবুক পেজ থেকে দেয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।
সাক্ষাৎকালে জামায়াত আমিরের উপস্থিতিতে মো. রফিকুল ইসলাম দলটির নীতি ও আদর্শ, দেশপ্রেম এবং দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় দলের অবিচল অবস্থানের প্রতি গভীর আস্থা ও সন্তোষ প্রকাশ করেন। এসময় তিনি সংগঠনের প্রাথমিক সহযোগী সদস্য ফরম পূরণ করে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দেন।
এসময় তিনি ইসলাম ও ইসলামী মূল্যবোধ, দেশের স্বার্থ এবং স্বাধীনতা–সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অবশিষ্ট জীবন অতিবাহিত করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীর নিয়ম-নীতি, আদর্শ, দলীয় শৃঙ্খলা ও আনুগত্যের প্রতি সর্বদা অনুগত থাকার অঙ্গীকারও করেন তিনি।
আরও পড়ুন:
উল্লেখ্য, ষাটের দশকে ছাত্র আন্দোলনের কর্মী, হাজী আসমত কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রনেতা, ডাকসুর নির্বাচিত নাট্য ও প্রমোদ সম্পাদক—এ দীর্ঘ রাজনৈতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক যাত্রার পর তিনি ’৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে কুলিয়ারচর, ভৈরব ও কিশোরগঞ্জ অঞ্চলে সরাসরি অপারেশনে অংশ নেন।
যোগদান অনুষ্ঠানে কিশোরগঞ্জ জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক মো. রমজান আলী, ভৈরব উপজেলা আমির মাওলানা কবির হোসেন এবং পৌরসভা আমির শাহজাহান সরকার উপস্থিত ছিলেন।





