এদিকে, আজ (বৃহস্পতিবার, ৪ ডিসেম্বর) কাতার জানিয়েছে, খালেদা জিয়াকে বিদেশে নিতে হলে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স দিতে দেশটি প্রস্তুত রয়েছে।
এর আগে, শুক্রবার জুমার নামাজের পর দেশের সব মসজিদে দোয়ার আহ্বান জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
সবশেষ বুধবার বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইং জানিয়েছে, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার খুব একটা পরিবর্তন হয়নি গত ২৪ ঘণ্টায়, এবং তার এ অবস্থাকে স্থিতিশীল মনে করছেন চিকিৎসকরা।
আরও পড়ুন:
এমন পরিস্থিতির মধ্যে বুধবার খালেদা জিয়ার চিকিৎসা সহায়তায় যুক্তরাজ্যের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রিচার্ড বিল ঢাকায় পৌঁছে চিকিৎসক দলের সাথে যুক্ত হয়েছেন। নভেম্বরের ২৩ তারিখে ফুসফুস ও হৃদযন্ত্রের গুরুতর সংক্রমণ নিয়ে ‘সংকটাপন্ন’ অবস্থায় ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া। সবশেষ কিডনি, হৃদরোগ এবং নতুন করে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এর মধ্যে ১ ডিসেম্বর তার দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়, শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় খালেদা জিয়াকে ভেন্টিলেশনে নেয়া হয়েছে। এর মধ্যে তার চিকিৎসায় দেশি, বিদেশি চিকিৎসকদের সমন্বয়ে গঠন করা হয়েছে মেডিকেল বোর্ড।
অধ্যাপক ডা. শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে গঠিত এই বোর্ডের অন্যতম সদস্য জুবাইদা রহমান। এরইমধ্যে এই মেডিকেল বোর্ডে বুধবার যুক্তরাজ্য এবং চীন থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের দুইটি দল যোগ দিয়েছে।





