তিনি বলেন, ‘বিএনপি সরকার গঠনের পর দেশের প্রতিটি উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রান্তিক স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। স্থানীয় নাগরিকরা ‘ন্যাশনাল হেলথ কার্ড’-এর মাধ্যমে এসব কেন্দ্র থেকে বিনামূল্যে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিতে পারবেন। পাশাপাশি শিশুদের পুষ্টি পরামর্শ, বয়স্কদের রোগ নির্ণয় ও ব্যবস্থাপত্র প্রদানের ব্যবস্থাও থাকবে।’
ড. জিয়া হায়দার আরও বলেন, ‘বিএনপির ৩১ দফা শুধু রাজনৈতিক সংস্কার নয়, এটি রাষ্ট্র পুনর্গঠনের একটি পূর্ণাঙ্গ নীলনকশা। এখানে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পরিবেশ, অর্থনীতি ও সুশাসন-সবক্ষেত্রেই বাস্তবভিত্তিক পরিকল্পনা তুলে ধরা হয়েছে। বিএনপি জনগণের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে এই দেশকে একটি মানবিক রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়।’
আরও পড়ুন:
তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষা খাতের মানোন্নয়ন, পরিবেশ রক্ষা এবং তরুণদের কর্মসংস্থানে বিএনপির পরিকল্পনা অত্যন্ত বাস্তবসম্মত ও জনগণমুখী। দেশের প্রতিটি শিশুকে মানসম্মত শিক্ষা এবং প্রতিটি নাগরিককে স্বাস্থ্য ও খাদ্য নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে বিএনপি অঙ্গীকারবদ্ধ।’
ড. হায়দার বলেন, ‘জনগণই রাষ্ট্রের মালিক, এই বিশ্বাস থেকেই বিএনপির ৩১ দফা প্রণয়ন করা হয়েছে। জনগণের ভোট ও মতের ভিত্তিতেই ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্য নিয়ে বিএনপি এগিয়ে যাচ্ছে।’
সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী গবেষণা কেন্দ্র, ঝালকাঠি জেলা শাখার সভাপতি অ্যাডভোকেট আককাস সিকদার।
এসময় ঝালকাঠির রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, ব্যবসায়ী, আইনজীবী, শিক্ষক, সাংবাদিক, সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধি ও ধর্মীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী গবেষণা কেন্দ্র, ঝালকাঠি জেলা শাখা এ সভার আয়োজন করে।





