আজ সকাল থেকেই বিভিন্ন এলাকা থেকে ব্যানার-ফেস্টুন হাতে মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে আসেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। দুপুরের মধ্যেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় সমাবেশস্থল।
দীর্ঘদিন পর সম্মেলন হওয়ায় দারুণ উচ্ছ্বসিত নেতাকর্মীরা। বড় বড় তোরণ, ব্যানার-ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে পুরো শহর।
সম্মেলনে জেলা বিএনপির ১৩টি উপজেলা ও ৮টি পৌরসভার মোট ২১টি ইউনিটের ২ হাজার ৯০ জন কাউন্সিলর ভোটাধিকার প্রয়োগ করে নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করবেন। এ সম্মেলনে সভাপতি পদে ২ জন ও সাধারণ সম্পাদক পদে ৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
সভাপতি পদে লড়ছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির বর্তমান সভাপতি শরীফুল আলম ও সহ-সভাপতি রুহুল হোসাইন।
আরও পড়ুন:
সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী হয়েছেন জেলা বিএনপির বর্তমান সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম, কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেল, নিকলী উপজেলা বিএনপির সদস্য সাজ্জাদুল হক সাজ্জাদ ও বিএনপি নেতা শফিকুল ইসলাম রাজন।
সম্মেলনে ১৩ উপজেলা ও ৮টি পৌরসভার আলাদা ২১টি ভোটকেন্দ্র থাকবে। স্বচ্ছ ব্যালট বক্সের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানা যায়।
দলের ভেতরে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব বাছাইয়ের এ আয়োজনকে স্বাগত জানালেও, কার হাতে যাবে জেলার দায়িত্ব— তা নিয়ে কিশোরগঞ্জের রাজনীতিতে ব্যাপক কৌতূহল তৈরি হয়েছে।
সর্বশেষ ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে জেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।





