কয়েকদিন ধরে পেঁয়াজের বাজারে ছিল অস্থিরতা। এমন পরিস্থিতিতে পেঁয়াজ কেনা কমিয়ে দিয়েছিলেন ভোক্তারা। আর এতেই দাম কমাতে বাধ্য হয়েছেন নারায়নগঞ্জের আড়তদাররা।
শহরের মীরজুমলা সড়কের পাইকারি আড়তগুলোতে ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, পাবনা ও রাজশাহী আসতে শুরু করেছে দেশীয় মুরিকাটা জাতের পেঁয়াজ। সরবরাহ ভালো থাকলেও ক্রেতা কম, বলছেন বিক্রেতারা।
তারা জানান, বাজার অস্থিরতার কারণে পেঁয়াজ বিক্রি কমে গেছে। পাঁচ বস্তার জায়গায় এক বস্তা বিক্রি হচ্ছে। পেঁয়াজ পচনশীল তাই সিন্ডিকেট ভেঙে আমদানিও বেড়ে যাচ্ছে। দাম এমনি কমে যাবে।
নতুন জাতের এই দেশীয় পেঁয়াজের দাম অনেকটা হাতের নাগালে থাকায় স্বস্তিতে সাধারণ ক্রেতা। তারা বলেন, দেশি পেঁয়াজের দাম একটু কমেই আছে। তবে প্রশাসনের লোকজন চলে গেলে দাম অনেকেই বাড়িয়ে দিচ্ছেন।
কৃষি বিপণন কর্মকর্তা আতিকুল ইসলাম বলেন, 'প্রশাসনিক চাপ নয় , ভোক্তাদের সাড়া না পেয়ে স্বেচ্ছায় পেঁয়াজের দাম কমাতে বাধ্য হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।'
বাজারে নতুন পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়লে দাম স্বাভাবিক থাকার প্রত্যাশা করছেন ভোক্তারা।