অনুষ্ঠানে তুলে ধরা হয়, মাথাপিছু স্টার্ট ফান্ড কিংবা এসব অর্থছাড়, সবদিক থেকে সিঙ্গাপুর, ভারত, পাকিস্তানসহ অন্যান্য প্রতিযোগী দেশ থেকে পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। তাদের তথ্যমতে, ২০২৪ সালে বাংলাদেশে মাথাপিছু নতুন উদ্যোগে বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল মাত্র ০.২ বিলিয়ন।
আরো পড়ুন: শুরু হয়েছে চারদিনব্যাপী আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলন
যেখানে ছাড়ে পরিমাণ ছিল ৪১ মিলিয়ন ডলার। যা মোট দেশজ উপাদান বা জিডিপির ০.০১ শতাংশ। অনুষ্ঠানে, নতুন উদ্যোক্তাদের অর্থায়ন জটিলতা কাটাতে কয়েকটি কর্মসূচির মাধ্যমে আনুমানিক ১ হাজার ৩০০ থেকে ৪০০ কোটি ব্যাংকগুলোতে ছাড়ের কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংক।
আরো পড়ুন: চট্টগ্রামে ইকোনোমিক জোন পরিদর্শনে ৬০ বিদেশি বিনিয়োগকারী
যার মধ্যে ব্যাংকগুলোকে শুধু ৮০০ থেকে ৯০০ কোটি টাকা দেয়া হবে ইকুয়েটি বিনিয়োগের জন্য। এছাড়া স্টার্টআপদের যেকোনো পরামর্শের প্রেক্ষিতে তাদের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এসময় দেশে সার্বিকভাবে বিনিয়োগ পরিস্থিতি উন্নতিতে প্রথাগত লাইসেন্স নবায়নের পদ্ধতি সংস্কারেও সরকার কাজ করছে বলে জানান বিডা চেয়ারম্যান।