তিনি বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতিতে মানুষের নাভিশ্বাস তৈরি হয়েছে। দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারকেই ব্যবস্থা নিতে হবে। এর মূল কারণ এখনও বাজারে রয়ে যাওয়া আওয়ামী সিন্ডিকেট।’
মো. নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘আজ চাঁদাবাজির হাত বদল হয়েছে। যা পণ্যের মূল্য বৃদ্ধির আরেকটা কারণ। বাজার ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণের চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে সরকারকে ব্যবস্থা নিতে হবে।’
এসময় জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, ‘পূর্বের আওয়ামী বাজার সিন্ডিকেট অন্তর্বর্তী সরকার ভাঙতে পারেনি, ব্যর্থ হয়েছে। মুসল্লিদের নিয়ে কমিটি করে বাজারের আওয়ামী বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে। প্রয়োজন এ কাজে জামায়াতে ইসলামী এবং মুসল্লিরা সরকারকে সহযোগিতা করবে।’
এসময় একইস্থানে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে এবং মাহে রমাদানের পবিত্রতা রক্ষার কর্মসূচি পালন করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।