মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিলো ৮৩ বছর। এ.এফ. হাসান আরিফ সুপ্রিমকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী এবং বাংলাদেশের ১১তম অ্যাটর্নি জেনারেল ছিলেন।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘বিকেল সাড়ে ৩টায় হাসপাতাল থেকে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়। বাসাতেই তিনি হার্ট অ্যাটাক করেছেন।’
তিনি বলেন, ‘বিদেশ থেকে তার মেয়ে আসলে দাফনের সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।’
ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, ভূমি এবং ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্বও পালন করেছেন।
গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন এ এফ হাসান আরিফ। ১৯৪১ সালের ১০ জুলাই এ এফ হাসান আরিফ কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে স্নাতক এবং পরবর্তীতে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এর অধীনে এলএল.বি সম্পন্ন করেন।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা হাইকোর্টে ১৯৬৭ সালে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। এরপর ঢাকায় এসে বাংলাদেশ হাইকোর্টে কাজ শুরু করেন। ১৯৭০ এর দশকে এ.এফ. হাসান আরিফ অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তিনি।