আজ (সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর) সকালে শহীদদের স্মরণে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুলেল শ্রদ্ধা জানানোর পর একথা বলেন তিনি।
আর তথ্য উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলামে বলেন, '৭১ এ বিজয় আসলেও স্বাধীনতা ছিল অরক্ষিত। যা পূর্নতা পেয়েছে ২৪ এর বিজয়ে।'
স্থানীয় সরকার এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘এবারে জাতিকে প্রকৃত বিজয় দিবসের উদযাপনের সুযোগ করে দিয়েছে জুলাইয়ের শহীদরা।’
এর আগে ৫৪ তম বিজয়ের সকালে শহীদদের স্মরণে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুলেল শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
এরপর, এক সাগর রক্তের ওপর দাঁড়ানো স্মৃতির মিনারের উদ্দেশ্য এগিয়ে যান জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সরকারের নাবিক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সঙ্গে শান্তিতে নোবেল বিজয়ী রাজনীতিবিদ, পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা।
স্বাধীনতা সংগ্রামে শহীদের ত্যাগের কৃতজ্ঞতা স্বরূপ তারা, স্মৃতির মিনারের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এসময় নীরবে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে স্মরণ করেন জাতীয় বীরদের।
এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল জানায় রাষ্ট্রীয় সালাম। তখন বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর।
এরপর শহীদ পরিবারের সদস্য, যুদ্ধাহত ও বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ অংশীজনদের সাথে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা।
পরে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টার সাথে একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধারা স্মৃতিসৌধের বেদিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
পরে উন্মুক্ত করে দেয়া হয় স্মৃতিসৌধের ফটক। জাতীয় শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধা জানাতে ঢল নামে নানা শ্রেণি পেশার মানুষের।