উপাচার্য বলেন, জুলাই আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদদের দায় শোধে যেকোনো রকমের উদ্যোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পাশে থাকবে। শহীদদের স্মৃতিচারণমূলক কর্নার করা হবে ডাকসুতে। এজন্য এরই মধ্যে কমিটি গঠন করা হয়েছে।’
এসময় তিনি আরও বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ হবে সাংস্কৃতিক আগ্রাসন ও ভয় মুক্ত বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ছাত্র জনতার আন্দোলনের শহীদদের রক্তের উপরে দাঁড়িয়ে আছে। তাই জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে জুলাই আগস্টের গণঅভ্যুত্থান নিয়ে সম্মেলন করার কথাও জানান তিনি।
এরপর বিপ্লবী সাংস্কৃতিক ঐক্যের আয়োজনে শহীদদের স্মৃতিচারণ ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয়।