শহীদ

‘ভুয়া লিস্ট তৈরি করে আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের চরম অপমান করা হয়েছিল’

সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ হলে প্রমাণসহ সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমিন মুর্শিদ। জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদের নিখুঁত তালিকা তৈরি জটিল প্রক্রিয়া উল্লেখ করে সবার সহযোগিতা কামনা করেছেন তিনি। অন্যদিকে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা বলছেন আহত ও শহীদ পরিবারের দায়িত্ব নিতে হবে রাষ্ট্রকেই। এছাড়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সন্তান ও অভিভাবক সম্মেলন থেকে সরকারের প্রতি বেশকিছু দিকনির্দেশনা এসেছে।

‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদদের দায় শোধে পাশে থাকবে ঢাবি’

জুলাই আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদদের দায় শোধে যেকোনো রকমের উদ্যোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পাশে থাকবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান। আজ (শনিবার, ২৬ অক্টোবর) সন্ধ্যায় জাতীয় শহীদ মিনারে ২০২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে মুক্ত কর ভয় অনুষ্ঠানের এই পর্যায়ে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এ কথা জানান।

দেশের সেবা করতে হলে মৃত্যুই সর্বশ্রেষ্ঠ, চিঠিতে নিহত আনাস

দেশের সেবা করতে হলে মৃত্যুই সর্বশ্রেষ্ঠ, চিঠিতে নিহত আনাস

ছাত্র জনতার আন্দোলনে দ্বিতীয় স্বাধীনতা অর্জনের মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রাণ হারায় দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী আনাস। ৫ আগস্ট কাউকে না জানিয়ে শহীদ হবার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে চিঠি লিখে রেখে বাসা থেকে বেরিয়ে পড়েন আনাস।

নিবন্ধনে পাস করলেও শিক্ষকতার স্বপ্ন অধরাই রইল আবু সাঈদের

অভাবের সংসারে নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) ভর্তি হয়েছিলেন আবু সাঈদ। পরিবারের একমাত্র উচ্চশিক্ষিত হওয়ায় তাকে ঘিরে শত স্বপ্ন বুনেছিলেন পরিবারের সদস্যরা। বেরোবি থেকে ইংরেজিতে স্নাতক শেষে পরিবারের আর্থিক সংকট দূর করতে চাকরি পরীক্ষায় অংশ নিতে শুরু করেন তিনি। আবু সাঈদের সে চেষ্টা সফলও হয়েছে।

বিএসএইচআরএমের উদ্যোগে গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ সোসাইটি ফর হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট (বিএসএইচআরএম) এর উদ্যোগে ‘ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান ও নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে মানবসম্পদ উন্নয়নের গুরুত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ (শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়।

ফেসবুকে 'শহীদ' শব্দের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার আহ্বান

ফেসবুকে 'শহীদ' শব্দের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার আহ্বান

ফেসবুকে আরবি 'শহীদ' শব্দের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে আহ্বান জানিয়েছে মেটা'র অর্থায়নে পরিচালিত ওভারসাইট বোর্ড। তাদের অভিযোগ শব্দটি নিয়ে ফেসবুক বাড়াবাড়ি করছে। ফেসবুকের ধারণা 'শহীদ' শব্দটি বিপজ্জনক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের প্রশংসায় ব্যবহৃত হয়। তাই কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ডের দোহাই দিয়ে মুছে ফেলা হয় সব কন্টেন্ট।