অ্যান্টনি ব্লিংকেন বলেন, ‘বাংলাদেশ প্রসঙ্গে বলবো, আমরা খুব নিবিড়ভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। অন্তর্বর্তী সরকার যে সিদ্ধান্তই নেবে, তাতে যেন গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, আইনের শাসন ও জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন থাকে। আমাদের দিক থেকে সেখানে মার্কিন নাগরিক এবং আমাদের কর্মীদের নিরাপত্তা ও কল্যাণ অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি।’
একই সংবাদ সম্মেলনে অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি ওং বাংলাদেশের সব পক্ষকে সহিংসতা পরিহার এবং সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে গিয়েছিলাম খুব বেশিদিন হয়নি। তাই বাংলাদেশে সহিংসতা ও মর্মান্তিক প্রাণহানির বিষয়ে জাতীয় পর্যায়ে উদ্বেগের পাশাপাশি ব্যক্তিগতভাবেও আমি উদ্বিগ্ন। যারা মারা গেছেন, তাদের সবার পরিবার ও বন্ধুদের জন্য গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। অন্তর্বর্তী সরকার ইস্যুতে সব পক্ষকে সহিংসতা বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছি।’