বুধবার (৬ মার্চ) বনানীতে বিআরটিএর কার্যালয়ে সংস্থাটির চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘টিআইবির গঠনমূলক সুপারিশগুলো আমরা আমলে নেবো। এছাড়া ঘুষ, দুর্নীতি ও অনিয়ম বন্ধে বিআরটিএ সবসময় তৎপর রয়েছে।’
এ সময় তিনি বিআরটিএর সেবা ও রুট পারমিট পেতে ঘুষসহ হয়রানির অভিযোগ অসত্য বলে মন্তব্য করেন।
একইসঙ্গে টিআইবির প্রতিবেদন অনুমাননির্ভর দাবি করে বিআরটিএ চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমাদের আইন প্রয়োগে কিছু দুর্বলতা আছে, সেই দুর্বল দিক নিরসনের চেষ্টা করা হচ্ছে।’
এর আগে মঙ্গলবার (৫ মার্চ) এক গবেষণায় বেসরকারি মালিকানাধীন বাণিজ্যিক পরিবহনের রুট পারমিট, ফিটনেস সনদ ইস্যু ও নবায়নে গড়ে ৪৬ শতাংশের বেশি মালিককে ঘুষ দিতে হয় বলে জানায় টিআইবি।
গবেষণায় আরও উল্লেখ করা হয়, বিআরটিএ থেকে বাসের নিবন্ধনসহ বিভিন্ন প্রকার সনদ ও ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে বাস মালিক ও চালকরা সময়ক্ষেপণসহ বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির শিকার হয়।