এমন প্রেক্ষাপটে বেইলি রোডের ঘটনায় হাইকোর্টে একাধিক রিট আবেদন দায়ের করা হয়েছে। এসব রিটের ওপর শুনানি করে সোমবার (৪ মার্চ) বিচারপতি নাঈমা হায়দার ও বিচারপতি জিনাত আরা হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ আদেশ দেন। সাত সদস্যের কমিটি চার মাসের মধ্যে কাজ শেষ করে হাইকোর্টে প্রতিবেদন দাখিল করবে।
আদেশে ঢাকার ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা কী ধরণের আছে তা জানাতে একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করেছে হাইকোর্ট। একইসঙ্গে বেইলি রোডের আগুনের দায় কার তাও তদন্ত করবে এই কমিটি। রাজধানীর রেস্টুরেন্ট ব্যবস্থাপনার বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে হাইকোর্ট।
এছাড়াও অগ্নিকাণ্ডের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের সামনে দৃশ্যমান জায়গায় সাইনবোর্ডে করে নোটিশ দিতে হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছেন।
২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে বেইলি রোডের গ্রীন কজি কটেজে ভয়াবহ আগুনে মারা গেছেন ৪৬ জন। এই ঘটনার পর ভবনের অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থার ত্রুটি নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। অভিযোগ উঠেছে ভবনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েও। সব মহলেই তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।