শহরের বড়বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতিকেজি মিনিকেট চাল বিক্রি হচ্ছে ৬২ টাকায়। যা গত সপ্তাহে ছিলো ৫৮ টাকা। এছাড়া ৬৮ টাকার বাসমতি চাল ৭৪ টাকা ও ৪৬ টাকা কেজির মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৪৮ টাকায়। দাম বেড়েছে আটাশ ও কাজল লতারও।
ভোক্তাদের দাবি, ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় প্রভাব পড়বে জীবনযাত্রায়।
তারা বলেন, 'প্রতিদিন হাজিরা পাই ৩০০-৪০০ টাকা। আর এককেজি চালের দাম ৬০ টাকা তাহলে সংসারের জন্য বাকি জিনিসগুলো কিভাবে কিনবো। চালের দাম বেড়ে গেছে কিন্তু আমাদের আয় তো বাড়ে নাই। দাম কমালে আমাদের জন্য ভালো হবে।'
ব্যবসায়ীদের দাবি, ধানের দাম বেড়ে যাওয়া ও মিল মালিকদের কারসাজিতে বাড়ছে চালের দাম।
ব্যবসায়ীরা বলেন, 'বড় বড় মিল মালিকরাই বাজার নিয়ন্ত্রণ করে। তারা যেভাবে চাল বাজারে ছাড়ে দাম সেভাবেই ওঠানামা করে। ধানের দাম বেশি হওয়ায় চালের দাম বাড়তি।'
এমন অবস্থায় চালের দাম নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত বাজার মনিটরিংয়ের দাবি ভোক্তাদের।