সচরাচর চট্টগ্রামের জিইসি থেকে বিমানবন্দর পৌঁছাতে সময় লাগে ২ থেকে আড়াই ঘণ্টা। কিন্তু, নতুন উড়ালসড়ক হয়ে মাত্র ২০ মিনিটেই পাড়ি দেয়া যাবে সাড়ে ১৬ কিলোমিটার পথ।
৫৪ ফুট প্রশস্ত চার লেনের এ উড়ালসড়ক নির্মাণে খরচ ৪ হাজার ৩শ' ৬৯ কোটি টাকা। যেখানে থাকবে ১৪টি র্যাম্প। তবে তার কাজ এখনও শুরু না হলেও ধাপে ধাপে দ্রুতই নির্মাণপর্ব শেষ হবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
উড়ালসড়কটি চালু হলে এ অঞ্চলের বিনিয়োগ বৃদ্ধির পাশপাশি, গতি আসবে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে।
সিডিএ চেয়ারম্যান জহিরুল আলম চৌধুরী দোভাষ বলেন, 'কক্সবাজার বা মাতারবাড়ি থেকে যে যানজট লাগতো-তা থেকে চট্টগ্রাম শহরবাসী মুক্তি পাবে।'
দেশের এ দ্বিতীয় এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে দেশীয় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি কাজ করেছে একটি চীনা প্রতিষ্ঠান। তবে, এর নির্মাণ উপকরণসহ বেশিরভাগ প্রকৌশলীই বাংলাদেশের। যা প্রমাণ দেয় দেশের প্রকৌশলী ও নির্মাণ সামগ্রী উৎপাদক প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতার।