অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, এসবিপি, ওএসপি, এসজিপি, পিএসসি। সেনাপ্রধান কোর অব মিলিটারি পুলিশ সেন্টার অ্যান্ড স্কুলে পৌঁছালে তাকে নবনিযুক্ত কর্নেল কমান্ড্যান্ট ও সেনাবাহিনীর কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল; জিওসি, আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ড; জিওসি, ৯ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার, সাভার এরিয়া এবং কমান্ড্যান্ট, সিএমপিসিএন্ডএস অভ্যর্থনা জানান।
সেনাপ্রধান বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলনে উপস্থিত কোর অব মিলিটারি পুলিশের অধিনায়করা ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখেন এবং এ কোরের প্রযুক্তিগত উন্নয়ন, গবেষণা, পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাসহ বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করেন। একইসঙ্গে তিনি স্মরণ করেন মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী কোর অব মিলিটারি পুলিশের বীর সেনানীসহ সব বীর মুক্তিযোদ্ধাদের। পাশাপাশি সেনাবাহিনীর শৃঙ্খলা এবং নিরাপত্তা রক্ষায় কোর অব মিলিটারি পুলিশের গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্য এবং দেশমাতৃকার সেবায় এ কোরের অবদানের কথা উল্লেখ করেন।
এছাড়া আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে কোর অব মিলিটারি পুলিশের ভূমিকার প্রশংসা করেন এবং কোরের প্রতিটি সদস্যকে অভিনন্দন জানান।
আরও পড়ুন:
অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনীর কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল; জিওসি, আর্মি ট্রেনিং এন্ড ডকট্রিন কমান্ড; সেনাবাহিনীর এ্যাডজুটেন্ট জেনারেল; জিওসি, ৯ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার, সাভার এরিয়া; সেনাসদর ও সাভার এরিয়ার ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তারা; বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সব সিএমপি ইউনিটগুলোর অধিনায়করা এবং গণমাধ্যম ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গতকাল (সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর) কোর অব মিলিটারি পুলিশের সপ্তম ‘কর্নেল কমান্ড্যান্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাবাহিনীর কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. ফয়জুর রহমান, বিএসপি, এসজিপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি। সাভার সেনানিবাসস্থ সিএমপি সেন্টার অ্যান্ড স্কুল প্রাঙ্গণে সামরিক রীতি ও ঐতিহ্য মেনে এ অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
অভিষেক অনুষ্ঠানে নবনিযুক্ত কর্নেল কমান্ড্যান্টকে কোর অব মিলিটারি পুলিশের জ্যেষ্ঠতম অধিনায়ক এবং মাস্টার ওয়ারেন্ট অফিসার গৌরবমন্ডিত ‘কর্নেল কমান্ড্যান্ট র্যাংক-ব্যাজ’ পরিয়ে দেন।





