হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে লাল-সবুজ রঙের একটি বাসে করে সংবর্ধনাস্থলের উদ্দেশে রওনা দেন তিনি। তার সঙ্গে বাসে ছিলেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচল পর্যন্ত রাস্তার দুই ধারে হাজার হাজার নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ তাকে স্বাগত জানাতে সমবেত হন।
তারেক রহমানকে বহনকারী বাসটি সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছানোর সঙ্গেসঙ্গেই উপস্থিত জনতার মধ্যে বাঁধভাঙা উল্লাস ছড়িয়ে পড়ে। ‘বীরের বেশে, তারেক রহমান আসছে ফিরে বাংলাদেশে’সহ বিভিন্ন স্লোগানে তাকে বরণ করে নেন দলের নেতাকর্মীরা।
নিরাপত্তার স্বার্থে সেনাবাহিনী, পুলিশ, র্যাব ও বিজিবির সমন্বয়ে এক কঠোর নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরি করা হয়। পাশাপাশি দলীয় নেতাকর্মীরাও মানববর্ম তৈরি করে তাকে মঞ্চ পর্যন্ত নিয়ে যান। পূর্বাচলে আগে থেকেই প্রস্তুত রাখা হয়েছিল ৪৮ ফুট দীর্ঘ ও ৩৬ ফুট প্রস্থের বিশাল মঞ্চ। তার আগমন উপলক্ষে সংবর্ধনাস্থলে বুধবার থেকেই সারা দেশ থেকে নেতাকর্মীরা আসতে শুরু করেন এবং বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যেই পুরো এলাকা জনসমুদ্রে পরিণত হয়।





