ফায়ার সার্ভিস জানায়, এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর মেলেনি; তবে পানি সংকটের কারণে দীর্ঘ সময় ধরে আগুন নিয়ন্ত্রণে ব্যাহত হয়। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা ও ক্ষতিপূরণের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিপ্তরের মহাপরিচালক রেজওয়ানুর রহমান।
তিনি বলেন, ‘প্রাথমিক হিসেবে ১৫০০ পরিবার ক্ষতির মুখে পড়েছে ধারণা করা হলেও, মাঠ জরিপের পর প্রকৃত সংখ্যা নিশ্চিত করা যাবে। আগুনের পেছনে নাশকতার কোনো ছাপ আছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হবে।’
এদিকে, সব হারিয়ে নিথর কড়াইলের নিম্ন আয়ের মানুষ। ধ্বংসস্তুপে দাঁড়িয়েও ক্ষতিপূরণ ও পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান তাদের।
এর আগে মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিকেল ৫টার পর এ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত। আগুন নিয়ন্ত্রণে শুরুতে যোগ দেয় ৭টি ইউনিট। এরপর আগুনের তীব্রতা বাড়তে থাকলে একে একে বেড়ে ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট দাঁড়ায় ২০টিতে। ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে রাত সাড়ে ১০টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হয়।





