বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রশাসনের শীর্ষ পর্যায়ের কয়েকজন উপদেষ্টা ও কর্মকর্তা অসৎ উদ্দেশে ‘রুলস অব বিজনেস’ এর ব্যত্যয় ঘটিয়ে সরকারকে বিভ্রান্ত করে সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে কমিটি গঠন করে প্রশাসনে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে। এ কমিটির মাধ্যমে একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের অনুসারী কর্মকর্তাদের সচিবসহ বিভিন্ন উচ্চতর পদে পদোন্নতি দিয়ে প্রশাসনের ভারসাম্য নষ্ট করা হয়েছে।
এছাড়াও বিশেষ স্বার্থ সিদ্ধির উদ্দেশে জনপ্রশাসনে আওয়ামী দোসর কর্মকর্তাদেরকে সুরক্ষা প্রদান, জেলা প্রশাসকসহ উচ্চতর পদে পদোন্নতি ও পদায়ন করে জনমনে গোটা প্রশাসন সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি করেছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
আরও পড়ুন:
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, আমাদের জোর দাবি শুধু কমিটি বাতিল নয় বরং জনপ্রশাসনকে অকার্যকর ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য গত এক বছর যেসব উপদেষ্টা ও কর্মকর্তা জড়িত তাদেরকে এবং যেসব কর্মকর্তার বিষয়ে দুর্নীতির অভিযোগ বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে ওই সব বিষয়ে হাইকোর্ট ডিভিশনের একজন বিচারপতির নেতৃত্বে তদন্তপূর্বক দোষীদেরকে জবাবদিহীতার আওতায় আনতে হবে।
এর আগে গত বুধবার (২৯ অক্টোবর) ‘জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটি’ বাতিল করে এক গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।





