মাহফুজ আলম বলেন, ‘প্রত্যেক মিডিয়ার জন্য আমরা একটা ব্যাসিক স্যালারি নির্ধারণ করে দিয়ে যেতে চাই। যদি এ ব্যাসিক স্যালারি সাংবাদিকদের না দেয়া হয় তাহলে ওই পত্রিকাকে আমরা কোনো সুবিধা দেব না। পত্রিকার মালিক এবং সম্পাদকরা যদি এ উদ্যোগ অতি দ্রুত না নেন তাহলে আমরা এ সংস্কারে যাওয়ার ক্ষেত্রে পুনর্বিবেচনা করবো।’
আরও পড়ুন:
তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকদের এন্ট্রিতে একটা ব্যাসিক স্যালারি আমরা ঠিক করতে চাই। এরপর ইনক্রিমেন্ট আপনারা আপনাদের পেশাদারিত্বের জায়গা থেকে যা দেয়ার দিবেন।’
মাহফুজ আলম বলেন, ‘অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোকে আমরা একটা নীতিমালার মধ্যে নিয়ে আসতে চাই। এটা আইন না কিন্তু এক ধরনের নির্দেশনামূলক। পরবর্তীতে হয়তো আইন হতে পারে কিন্তু আমরা এটাকে নীতিমালা হিসেবে রেখে যেতে চাই।’
অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা প্রেস সচিব শফিকুল আলম, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।





