একইসঙ্গে রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়োগ পাওয়া আনসার সদস্যদের ভোটের দায়িত্বে না রাখাসহ গুজব নিয়ন্ত্রণে অ্যাপস তৈরির পরিকল্পনার কথা জানানো হয়। এছাড়া প্রতি ভোটকেন্দ্রে একটি করে ক্যামেরা রাখাসহ ভোট সুষ্ঠু করতে বেশকিছু পরিকল্পনার কথা জানানো হয়। সন্ধ্যায় ইসি সূত্র এ বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে ২১ অক্টোবর কমিশনের সাথে বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিসহ গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধিদের সভায় এসব বিষয়ে বিস্তর আলোচনা হয়। যেখানে নির্বাচনের আগের ৩ দিন, নির্বাচনের দিনসহ পরবর্তী ৪ দিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ভোটের মাঠে প্রায় ১ লাখ সেনা সদস্য, দেড় লাখ পুলিশ ও অন্তত ৬ লাখ আনসার সদস্য ভোটের মাঠে থাকার কথা জানায় কমিশন।
ইসির সঙ্গে আইনশৃঙ্খলার সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সেই বৈঠকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের বিষয়ে ফলপ্রসূ আলোচনার কথা জানান ইসি সচিব আখতার আহমেদ। সবমিলিয়ে ভোটের পরিবেশ নিয়ে সংশ্লিষ্টদের শঙ্কা নেই বলেও বলছে ইসি।





