ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘পাচার হয়ে যাওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ও বিভিন্ন দেশের ও বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে নেগোসিয়েশন চালিয়ে যাচ্ছে সরকার। সরকার অনেক দূর পর্যন্ত অগ্রসর হয়েছে, রাজনৈতিক সরকার এর ধারাবাহিকতা বজায় রাখবে আশা করি।
আরও পড়ুন:
এসময় তিনি চাল আমদানির প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে বলেন, ‘আতপ চালের মজুতে কিছুটা ঘাটতি থাকায় মিয়ানমার, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম থেকে ওপেন টেন্ডারের মাধ্যমে চাল আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।’
আমদানি করা গেলে চালের ঘাটতি কমে আসবে এবং চাহিদা পূরণ করাও সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেন সালেহউদ্দিন আহমেদ।
দ্রব্যমূল্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের দাম কিছুটা কমেছে, বাজার স্থিতিশীল রয়েছে। তবে পাইকার ও মজুদদাররা প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে।’





