পোস্টে ফরহাদ লেখেন, 'এই আন্দোলন কারো একার না—এটা মানুষের আন্দোলন। সেটা নষ্ট করার অধিকার কারো নেই।'
তিনি বলেন, 'এই তো সেই চেনা কৌশল—আগেও দেখেছি, বিএনপি-জামায়াত যখন হরতাল ডাকতো, তখন আওয়ামী লীগ বাসে ও মানুষের গায়ে আগুন ধরিয়ে দিত। আন্দোলনটা শুরুতেই শেষ হয়ে যেত আতঙ্কে।'
ঢাবি ছাত্রশিবির সভাপতি লিখেছেন, যত্রতত্র সাধারণ মানুষের ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে আক্রমণ কিংবা জনসমাগমে দলীয় নির্দিষ্ট এজেন্ডা বাস্তবায়নের চেষ্টা— ফিলিস্তিনি ভাইদের সঙ্গে সংহতি জানানোর এই উদ্যোগকে আরও সংকুচিত করবে।
তিনি বলেন, 'পৃথিবীব্যাপী আজও লক্ষ লক্ষ মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করছে। তাহলে বাংলাদেশেই কেন এই সহিংসতা? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে হলে, আগে এই নাশকতাকারীদের চিহ্নিত করতে হবে। এরা সাধারণ অংশগ্রহণকারীদের মতের প্রতিনিধিত্ব করে না; বরং ষড়যন্ত্রকারীদের এজেন্ডাকে সহজ করে দেয়।'
এস এম ফরহাদ লেখেন, 'আপনার সুপ্ত এজেন্ডা আর বিশেষ সিম্বল নিয়ে পুরো পাবলিক আয়োজনকে নষ্ট করার অধিকার আপনাকে কেউ দেয়নি। নিজেদের ব্যতিক্রমী অ্যাপ্রোচ থাকলে নিজস্ব পরিসরে ঘোষণা দিয়ে বাস্তবায়ন করুন। সাধারণ মানুষের আবেগ আর ঈমানি অনুভূতিকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করবেন না—প্লিজ।'