উৎসবে শামিল হতে সাংসারিক কেনাকাটায় ব্যস্ত রাজন সরকার-বিন্দু দাস দম্পতি। বড়দিনের আনুষঙ্গিক কেনাকাটা সারলেন কারওয়ান বাজার থেকে।
তারা জানান, বড়দিনের পোশাক কেনাকাটা আগেই শেষ। তাই কাঁচাবাজার করতে আসা।
সপ্তাহঘুরে বাজারে সরবরাহ বেড়েছে শীতের সবজির। শিম, টমেটো, ফুলকপি, লাউ, গাজর পর্যাপ্ত থাকলেও দাম এখনো বাড়তি।
ক্রেতারা বলেন, বাজারে সবজির দাম বেশি। বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে মনিটরিং জরুরি।
লাল আলু ১০০ টাকা, টমেটো ৭০-৮০, ফুলকপি পাওয়া যাচ্ছে ৪০-৫০ টাকায়। তবে লাউ ছাড়িয়ে গেছে ১শ' টাকা।
বিক্রেতারা বলছেন সরবরাহ অনুযায়ী কমেনি কোন সবজির দাম। বিক্রি হচ্ছে আগের দামেই। তারা বলেন, মাঝখানে বৃষ্টি হওয়ায় অনেকের ফসল নষ্ট হয়েছে তাই সবজির দাম কমছেনা।
তবে হঠাৎই ঊর্ধমূখী আদা-রসুনের দাম। কেজিপ্রতি ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২৩০-২৪০ টাকায়। শীতে বেড়েছে হাঁসের চাহিদা। আকারভেদে দেশি হাঁস কিনতে গুনতে হচ্ছে ৪শ'-৬শ' টাকা। আর রাজহাঁস, চীনা হাঁসের দাম পড়ছে ২ হাজার থেকে ২৫০০ টাকা।
হাঁস বিক্রেতারা বলেন, শীতে চাহিদা অনেক তাই দাম বেশি।
পণ্যের যোগান অনুযায়ী শীতকালীন বাজার অনেকটাই অস্থিতিশীল। ভোক্তাদের চাওয়া, দাম নিয়ন্ত্রণে এনে সাধ ও সাধ্যের মধ্যে রাখতে হবে নিত্যপণ্যের বাজার।





