মণিরামপুর উপজেলার পলাশী গ্রামের হাসিনা খাতুন। নিজের ২৩ কাঠা জমিতে আমন ধানের আবাদ করেছেন। যেখান থেকে ২০ মণ ধান পাওয়ার আশা করছেন। তিনি বলেন, ‘আবাদ করতে ২০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। ভালো দাম পেলে কিছু লাভ হবে।’
তবে এবার জেলায় কারেন্ট পোকার আক্রমণে আমন ধানের ক্ষতি হয়েছে। তাই বাজারে ধানের দাম পাওয়া গেলে ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারবেন বলে জানান কৃষকরা।
যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক ড. সুশান্ত কুমার তরফদার বলেন, কারেন্ট পোকা নিয়ন্ত্রণে কৃষকদের সব ধরনের পরামর্শ দেয়া হয়েছে। আর সরকারিভাবে ধানের দাম বাড়ানো হলে কৃষকরা আরও উপকৃত হবেন।
চলতি বছর জেলায় ৪ লাখ ৬৩ হাজার ১৪০ মেট্রিক টন চাল উৎপাদন হবে, যার বাজারমূল্য প্রায় ২০০ কোটি টাকা।





