আজ (শুক্রবার, ৭ নভেম্বর) কারওয়ান বাজারে দেখা যায়, বেগুনের দাম অপরিবর্তিত, বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ১২০ টাকায়। ফুলকপি ও বাঁধাকপির দাম ৩০ থেকে ৫০ টাকার মধ্যে রয়েছে। শিমের দাম ৩০ থেকে ৪০ টাকা বেড়ে কেজি প্রতি ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। টমেটো মিলছে ১২০ টাকায়।
এদিকে ঢেঁড়স, বরবটি ও লাউ এর দাম কমে ৫০ থেকে ৬০ টাকার মধ্যে এসেছে। করলা বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়। কাঁচা মরিচের দামও স্থিতিশীল, কেজি প্রতি ১০০ থেকে ১২০ টাকায়।
তবে পেঁয়াজের বাজারে হঠাৎ ঊর্ধ্বগতি লক্ষ্য করা গেছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম প্রায় ৫০ শতাংশ বেড়ে ১১০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা বলেন, সীমান্তে কয়েক মাস ধরে আমদানি বন্ধ এবং বন্যায় ক্ষতির কারণে দেশি পেঁয়াজ দেরিতে বাজারে এসেছে, যার ফলে ঘাটতি তৈরি হয়েছে।
আমিষের বাজার তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল রয়েছে। ডিম বিক্রি হচ্ছে ডজন প্রতি ১৩০ টাকায়, সোনালি মুরগি ২৯০ থেকে ৩০০, ব্রয়লার মুরগি ১৭০, দেশি মুরগি ৫৫০ টাকায়।
মাছের বাজারেও বড় পরিবর্তন নেই। ইলিশ মাছের দাম ২৩০০ থেকে ২৫০০, রুই কাতল ৪৫০ থেকে ৫০০, বোয়াল ৭০০ এবং নদীর পাঙ্গাস ১০০০ টাকার মধ্যে।
ক্রেতা-বিক্রেতারা আশা করছেন, শীতের শুরুতে নতুন সবজির সরবরাহ বাড়লে বাজার আবারও স্থিতিশীল হবে।





