সয়াবিন ও পাম তেলের দাম বাড়ার পর রাজধানীর বাজারে স্বাভাবিক হয়েছে সরবরাহ। তবে এক লাফে দাম বাড়ায় অস্বস্তিতে ক্রেতা।
বিক্রেতাদের মধ্যে একজন বলেন, ‘দাম বাড়ার পর এখনো সেভাবে আমাদের কাছে এসে পৌঁছায়নি। কিছু কিছু আসলেও তা চাহিদা অনুযায়ী যথেষ্ট নয়।’
শুধু ভোজ্যতেল নয়, অস্থির চালের বাজারও। মিনিকেট চালের দাম কেজি প্রতি ৪ থেকে ৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৮৭ থেকে ৮৮ টাকায়। বিক্রেতারা বলছেন, মৌসুমের নতুন ধান বাজারে এলে কমবে দাম।
বিক্রেতাদের মধ্যে একজন বলেন, ‘চালের দাম একই রকম আছে।’
এদিকে গ্রীষ্মকালীন সবজির সরবরাহ বাজারে বাড়লেও, দাম তেমন কমছে না। পেঁয়াজ, শসা কিংবা করোলার মতো সবজির দাম এখনও বাড়তি। কেজি প্রতি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬০ টাকায়, শসা ১০০ টাকা ও করলা বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়।
বিক্রেতাদের মধ্যে একজন বলেন, ‘পেঁয়াজের দাম এখন আর কমবে না বরং ৪ থেকে ৫ টাকা আরো বাড়তে পারে সামনে।’
এদিকে বাজারে ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম কিছুটা কমেছে। এছাড়া স্থিতিশীল রয়েছে গরু ও খাসির মাংসের দর।