ঈদের কেনাকাটা চলছে গ্রাম থেকে শহরের বিপণি বিতানগুলোতে। নতুন পোশাকের পাশাপাশি নারীরা কিনছেন প্রসাধনীও। দেশীয় মানসম্মত পণ্য ব্যবহারে আগ্রহ বাড়ছে ক্রেতাদের।
ক্রেতাদের একজন বলেন, ‘বাংলাদেশের পণ্যগুলোর নকল হওয়ার সম্ভাবনা কম, এজন্য দেশি পণ্যে আমাদের বিশ্বাস থাকে।’
ফেস পাউডার, সিরাম, শ্যাডো, পারফিউম, হেয়ার জেল, ফেসপ্যাক এসবের চাহিদা সারা বছর থাকলেও ঈদ বাজারে বিক্রি বাড়ে কয়েকগুণ। খোলা বাজারে নকল বিদেশি পণ্য নয়, দেশীয় ব্র্যান্ডের প্রসাধনী দিয়েই গ্রাহকের আস্থা ধারে রাখতে চান বিক্রেতারা।
বিক্রেতাদের একজন বলেন, ‘দেশি পণ্যগুলোতে বেশি নজর দিচ্ছি আমরা চাই ক্রেতারা জানুক যে বাংলাদেশি পণ্যগুলো আসল এবং মানসম্মত।’
ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, শুল্ক ফাঁকি দিয়ে প্রসাধনী ঢুকছে দেশের বাজারে। যা প্রতিরোধ করা গেলে দেশীয় প্রসাধনীর প্রসার বাড়বে।
ফেনী চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ-এর পরিচালক মুশফিকুল রহমান পিপুল বলেন, ‘মানুষ দেশিয় পণ্যের দিকে ঝুঁকছে। ভারত থেকে কিছু পণ্য নিয়মিত চোরাপথে।’
ফেনীতে প্রতি বছরই ঈদ বাজারে প্রায় ২৫ কোটি টাকার প্রসাধনী বিক্রি হয়ে থাকে।