স্বর্ণালঙ্কারগুলো বিশেষ কায়দায় সিটের নিচে লুকানো ছিল বলে জানিয়েছেন তারা। চুড়ি, চেইন ও আংটির সবগুলোর ওজন ৪ কেজি ৫৪০ গ্রাম। দাম প্রায় ৪ কোটি টাকা।
গত এক বছরে অন্তত ৫ টি চালান ধরা পড়ে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। এদিকে স্বর্ণবারের বদলে ভিন্ন কৌশলে বাড়ছে চোরাচালান। কখনও অলংকার, কখনও সাদা স্বর্ণ, আবার কখনও ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি গলিয়ে মধ্যপ্রাচ্য থেকে মূল্যবান এই ধাতুটি নিয়ে আসছে চোরাচালানকারীরা।
গত নভেম্বরেও বিমানের সিটের নিচে লুকানো সাড়ে ৩ কোটি টাকার স্বর্ণ উদ্ধার হয়। এছাড়া বিমানবন্দরের টয়লেট, যাত্রীর পোশাক, লাগেজে ধরা পড়ে বিভিন্ন সময়। এ বছর ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি, দরজার লকের সাথে গলিয়ে আনা সাদা স্বর্ণ ও ধরা পড়ে এ বিমানবন্দরে।
শুল্ক গোয়েন্দার হিসাবে, দেশে প্রতিবছর ঢাকা, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৪০ থেকে ৬০ মণ স্বর্ণ ধরা পড়ে। কিন্তু মূল হোতারা থেকে যায় ধরাছোঁয়ার বাইরে। তবে কত স্বর্ণ চোরাচালন হয় তার কোন পরিসংখ্যান নেই।