এর আগে শুক্রবার রাতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় আটজনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহত আব্দুল্লার পিতা শামীম খান। এছাড়াও মামলায় আরো সাত থেকে আটজনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
শামীম জানান, তার ছেলে আব্দুল্লাহ খাঁন রায়হান তার সাথে ঢাকায় এসি সার্ভিসিং এর কাজ শিখে। ঘটনার সময় তার ছেলে বন্ধুদের সাথে নাসিক ৭নং ওয়ার্ড এলাকার ডিএনডি লেকের পাড়ে দাঁড়িয়ে মোবাইলে ফ্রি-ফায়ার গেইম খেলছিল।
পূর্বের ঝগড়ার জের ধরে অভিযুক্তদের সাথে মারামারির এক পর্যায়ে তার ছেলের বুকে হৃদয় ছুরিকাঘাত করে। গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে রায়হানকে নারায়ণগঞ্জ খানপুর ৩০০ শয্যা হাসপাতালে নেয়া হয়।
সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ শাহীনূর আলম জানান, এ ঘটনায় নিহতের পিতার থানায় মামলা দায়ের করেছেন। মামলার চার আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।





