এর আগে, প্রথমে শুধু শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হলেও পরে আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
এদিকে, ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা প্রথমে চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয়ে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়। পরবর্তীতে, চিফ প্রসিকিউটর সেই তদন্ত প্রতিবেদন পর্যালোচনা করবেন এবং আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আকারে ট্রাইব্যুনালে জমা দেবেন।
জুলাই-আগস্টের মামলা ছাড়াও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের আরো দুটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে একটি মামলায় আওয়ামী লীগ শাসনামলের সাড়ে ১৫ বছরে গুম ও খুনের ঘটনায় তাকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।