আটলান্টিক মহাসাগরে সৃষ্ট ইতিহাসের দ্বিতীয় ক্যাটাগরি ফাইভের হ্যারিকেন এটি। বেরিলের প্রভাবে ভারি বৃষ্টি হচ্ছে ক্যারিবীয় দেশটি। বিভিন্ন স্থানে খুঁটি উপড়ে পড়ায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন গ্রেনাডার ৯৫ শতাংশ বাসিন্দা।
বন্ধ আছে টেলিকম ও ইন্টারনেট সেবা। গ্রেনাডার ১৭৩ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে শক্তিশালী হ্যারিকেন ছিল এটি। যদিও এখনও হতাহতের কোনো খবর মিলেনি।
স্থলভাগে আছড়ে পড়ার পরেও শক্তি সঞ্চয় করে বেরিল এগিয়ে যাচ্ছে জামাইকা হয়ে বেলিজের দিকে।