উপকূলে আরও বেশি উচ্চতার ঢেউ ধেয়ে আসতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সবশেষ ৯০ মিনিটে ২১ বার ভূমিকম্প হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো।
জাপানের আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, পশ্চিম উপকূলীয় এলাকা ইশিকাওয়া, নিগাতা ও তোয়ামায় শক্তিশালী আঘাতের কারণে এ অঞ্চলগুলোতে ইতিমধ্যে প্রায় ৩ ফুট (১ মিটার) উচ্চতার সুনামি হয়েছে। পশ্চিম উপকূলে আরও বেশি উচ্চতার ঢেউ ধেয়ে আসতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। স্থানীয়দের নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে জাপান সরকার।
এখনও ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা জানা যায়নি বলে জানিয়েছেন জাপান সরকারের প্রধান মুখপাত্র হায়াশি ইয়োশিমাসা। ভূমিকম্পের পরবর্তী কম্পনের জন্য স্থানীয় মানুষকে প্রস্তুত থাকার কথা জানিয়েছেন তিনি।
এতে করে জাপানের ঐ অঞ্চলের ৩৬ হাজারের বেশি পরিবার বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছে জাপানের গণমাধ্যমগুলো।
২০১১ সালের পর দেশটিতে আজ সবচেয়ে বড় সুনামি সতকর্তা জারি হলো।
বিশ্বে ভূমিকম্পপ্রবণ দেশগুলোর মধ্যে জাপান অনেক বেশি ঝুঁকিতে থাকে। এর আগে ২০১১ সালে দেশটির উত্তর–পূর্বাঞ্চলে বড় ভূমিকম্পের পর সুনামিতে ২০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। বিপর্যয় দেখা দেয় ফুকুশিমা পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র।





