পোস্টে ট্রাম্প লিখেছেন, মালয়েশিয়া ছেড়ে যাচ্ছি, একটি চমৎকার ও প্রাণবন্ত দেশ। আমরা বড় বাণিজ্য ও রেয়ার আর্থ (দুর্লভ খনিজ) চুক্তি স্বাক্ষর করেছি এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো গতকাল (২৬ অক্টোবর) থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘কোনো যুদ্ধ নয়। লাখ লাখ মানুষের জীবন রক্ষা পেলো। এ চুক্তি সম্পন্ন করতে পারা আমার জন্য এক বিশাল সম্মানের বিষয়। এখন রওনা হচ্ছি জাপানের পথে।’
আরও পড়ুন:
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সোমবার (২৭ অক্টোবর) স্থানীয় সময় সকাল ১০টা ৬ মিনিটে কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে এয়ার ফোর্স ওয়ানে করে রওনা হন।
এশিয়া সফরের অংশ হিসেবে তিনি জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া সফর করবেন এবং অংশ নেবেন এপেক (এপিইসি) শীর্ষ সম্মেলনে। আগামী বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এপেক সম্মেলনের ফাঁকে ট্রাম্প ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
২০১৯ সালের পর এটি হবে দুই নেতার প্রথম মুখোমুখি সাক্ষাৎ। এ বৈঠককে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য উত্তেজনা প্রশমনের আশাবাদও তৈরি হয়েছে। কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত বাণিজ্য বৈঠকে দুই দেশের শীর্ষ কর্মকর্তারাও জানিয়েছেন, একটি সমঝোতা চুক্তির বিষয়ে ইতিবাচক অগ্রগতি হয়েছে।





