অভিযোগ করেন, এ কীর্তিকলাপ দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বাড়িয়ে তুলতে পারে। এ নিয়ে জাতিসংঘের কাছে একটি অভিযোগ পত্রও জমা দিয়েছেন তিনি। যেখানে বলা হচ্ছে, যুদ্ধবিরতির শর্তে রাজি হওয়ার পরেও থাইল্যান্ডের এই বিরক্তিকর শব্দের ব্যবহার রীতিমতো মানবাধিকার লঙ্ঘন। কম্বোডিয়ার মানবাধিকার কমিশন নিশ্চিত করেছে, থাই-কম্বোডিয়ার ঐ বিতর্কিত সীমান্তবর্তী গ্রামের মানুষজনও এ নিয়ে নির্ভরযোগ্য অভিযোগ জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন:
উল্লেখ্য, গত জুলাইয়ে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে পাঁচ দিন ধরে চলা সংঘর্ষে ডজনখানেক মানুষ নিহত হন এবং ২ লাখ ৬০ হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হন। জুলাই ২৮ তারিখে একটি যুদ্ধবিরতির চুক্তি হলেও পরিস্থিতি এখনও উত্তপ্ত।





