মন্দিরের ১০ দিনের বিশেষ আয়োজনে বৈকুণ্ঠদ্বার দর্শনের জন্য টিকিট সংগ্রহে প্রায় ৪ হাজার মানুষের দীর্ঘ সারি তৈরি হয়। এমন অবস্থায় টোকেন দেয়ার ঘোষণা দেয় কর্তৃপক্ষ।
এরপরই শুরু হয় হুড়োহুড়ি ও বিশৃঙ্খলা। এ সময় পদদলিত হয়ে হতাহত হন বহু পুণ্যার্থী। আহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
নিহতদের পরিবারের প্রতি শোক জানিয়েছেন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নায়ডু। এটিকে একটি দুর্ঘটনা হিসেবে বর্ণনা করেছেন তিনি।
আগামী ১০ থেকে ১৯ জানুয়ারি পর্যন্ত তিরুপতি মন্দিরে চলবে বৈকুণ্ঠ একাদশীর আয়োজন।