কোম্যাকের ফ্ল্যাগশিপ এয়ারক্রাফট সি নাইন-ওয়ান-নাইন ২০২৩ সালে বাণিজ্যিক ফ্লাইট শুরু করে। তবে আন্তর্জাতিকভাবে ফ্লাইট পরিচালনার জন্য নির্দিষ্ট কিছু সার্টিফিকেট পাওয়া বাকি রয়েছে। এছাড়া প্রতিষ্ঠানটি একটি ওয়াইডার-বডি জেট তৈরিতে কাজ করছে।
বোয়িং ও এয়ারবাসের মতো বিদেশি প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভরতা কমাতে কোম্যাকে ব্যাপক বিনিয়োগ করছে চীন সরকার। বর্তমানে চীন বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যিক উপস্থিতি বাড়াতে এবং নিজস্ব এভিয়েশন বাজারকে আরো শক্তিশালী করার লক্ষ্য নিয়েছে।
উড়োজাহাজ ভ্রমণের চাহিদা বাড়লেও কোম্যাকের সামনে নানা চ্যালেঞ্জ এখনো রয়ে গেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে প্রতি মাসে মাত্র একটি সি নাইন-ওয়ান-নাইন এয়ারক্রাফট তৈরি করছে। যা বোয়িং ও এয়ারবাসের তুলনায় অনেক কম।
তবে সাম্প্রতিক সময়ে বোয়িং ও এয়ারবাসে বেশ কিছু যান্ত্রিক ত্রুটির ও সমস্যার ফলে নতুন প্রতিযোগীদের জন্য পথ তৈরি হচ্ছে। এভিয়েশন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ইন্ডাস্ট্রি জায়ান্টদের সঙ্গে তাল মেলাতে কোম্যাকের আরো সময় লাগবে।