লন্ডন টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিল নির্বাহী মেয়র লুতফুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশি কমিউনিটিদের সঙ্গে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ আলোচনা বাংলাদেশি কমিউনিটিদের সঙ্গে সম্পর্ককে আরও জোরদার করতে সাহায্যে করেছে।’
আলোচনায় বাংলাদেশে ব্রিটিশ নাগরিকদের আইনি জটিলতা ও হয়রানি মোকাবেলা, দ্রুত কনস্যুলার সহায়তা নিশ্চিত করা, জরুরি পরিস্থিতিতে ব্রিটিশ হাই কমিশনের সুরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার, বিনিয়োগকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনার জটিলতা নিরসনসহ গুরুত্বপূর্ণ নানা বিষয় তুলে ধরেন প্রবাসী প্রতিনিধিরা।
আরও পড়ুন:
ব্রিটিশ বাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্স সভাপতি মোহাম্মদ রফিক হায়দার বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে আলাপ করেছে, বাংলাদেশে গেলে কোনো অসুবিধা হলে কীভাবে ওরা সার্ভিস দিতে পারে আমরা জানলাম। আমরা এটি প্রচার করবো যারা ব্রিটিশ বাংলাদেশি, তারা যদি বাংলাদেশে যায়, কীভাবে সাহায্যে পেতে পারে তা জানাবো।’
ইউকে ট্রাভেল কনসালট্যান্ট সামি সানাউল্লাহ বলেন, ‘কিছু পরিবার অ্যাবন্ডমেন্ট হচ্ছে। অনেকসময় দেখা যায়, বাংলাদেশে যাওয়ার পর স্বামী হয়তো স্ত্রী-সন্তানকে রেখে আসছে পাসপোর্ট নিয়ে এবং ওনারা দেশে আটকা পড়ছেন। এক্ষেত্রে ওনারা আমাদের কাছে আবেদন করেছেন আমরা যেন ওনাদের সহযোগিতা করি।’
অনুষ্ঠানে মূল আলোচনা তুলে ধরেন, ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাই কমিশনের কনস্যুলার রিজিওনাল অপারেশন ম্যানেজার জন নিল, প্রো-কনসাল ফারহানা হক এমবিই।





