বাংলাদেশি রেস্তোরাঁগুলোতে যেমন রয়েছে ঐতিহ্যবাহী পরিবেশন। তেমনই পাওয়া যায় ছোলা, পিঁয়াজু, জিলাপি, বেগুনি, পাকোড়া, ডিম চপ, আলুর চপ, হালিমসহ দেশীয় নানা পদের ইফতার। বিদেশের মাটিতে দেশিয় আমেজে ইফতার করার সুযোগ পেয়ে খুশি প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
একজন বাংলাদেশি বলেন, ‘এখানে অনেক বড় পরিসরে ইফতারের আয়োজন করা হয়। আমি প্রতিদিনই এখানে আসি, এখানকার রেগুলার একজন কাস্টমার। অনেক ধরনের ভাল খাবার এখানে পাওয়া যায়।’
পবিত্র রমজানে ব্যবসার চেয়ে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় ইফতার সামগ্রী বিক্রিতে ছাড় দেয় বাংলাদেশি রেস্তোরাঁগুলো। পাশাপাশি ইফতার পার্টির জন্য পাওয়া যায় স্বল্পমূল্যের প্যাকেজ। বিশেষ মূল্যছাড় দেয়ায় রেস্তোরাঁগুলোতে বেচা-বিক্রি ভালো বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
এখানকার একজন ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমরা সবকিছু সুলভ মূল্যে নিয়ে এসেছি, যেন সাধারণ মানুষ এখানে খেতে পারে। আমাদের দোকানে আমরা বিশেষ মূল্যে দিয়ে থাকি। সেহরিতে আমরা ১ গ্লাস করে দুধ ফ্রি দিয়ে থাকি।’
এদিকে রমজান মাস উপলক্ষ্যে ইফতার ও সেহরিতে ব্যবহার হয় এমন এক হাজারের বেশি ভোগ্যপণ্যের দাম কমিয়েছে কাতার সরকার। যা রমজান মাসের শেষ দিন পর্যন্ত চালু থাকবে।