সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন, জাতীয় যুব-শক্তির কেন্দ্রীয় সংগঠক মাহামুদুল হাসান রাকিব ও শেরপুর জেলা মহিলা দলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুমাইয়া আলম।
এ সময় তারা বলেন, ‘জেলার বিদ্যালয়গুলোতে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন নিয়মিত ক্লাসে অংশগ্রহণ করে এবং তাদের মাঝে নানা ধরনের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ছোটখাটো দুর্ঘটনা যেমন পা কাটা, পড়ে যাওয়া, মাথায় আঘাত, উচ্চ বা নিম্ন রক্তচাপ, পিরিয়ডকালীন জরুরি স্যানিটারি ন্যাপকিনের প্রয়োজন হয়। কিন্তু এসব বিদ্যালয়ে জরুরী চিকিৎসার জন্য কোন সরঞ্জাম বা ব্যবস্থা নেই।’
আরও পড়ুন:
তাই এ বাস্তবতা থেকে জেলার বিদ্যালয়গুলোতে ‘ফাস্ট এইড কর্নার’ বা প্রাথমিক চিকিৎসা কর্নার স্থাপন প্রকল্প হাতে নেওয়া দরকার। প্রস্তাবিত ফাস্ট এইড কর্নারগুলোতে ব্যান্ডেজ, তুলা, স্যাভলন, স্যানিটারি ন্যাপকিন, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, ব্লাড প্রেসার মেশিন ইত্যাদিসহ প্রয়োজনীয় চিকিৎসা উপকরণ থাকবে। প্রতিটি বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষককে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার জন্য প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। যেন প্রতিটি বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা জরুরি প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা পেতে পারে।
এ উদ্যোগকে সফলভাবে বাস্তবায়নে গণমাধ্যমকর্মী, বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এবং স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা প্রয়োজন।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ও ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের ফেলো আবু রায়হান রূপন, ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের ময়মনসিংহ বিভাগের সিনিয়র রিজিওনাল কো-অর্ডিনেটর নার্গিস আক্তার, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাসুদ হাসান বাদলসহ জেলা কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।





