এ পদক্ষেপের মাধ্যমে বোয়িং ২০২৬ সালের মধ্যে প্রতি মাসে ১০ হাজার ৭৮৭টি জেট নির্মাণের লক্ষ্য অর্জন করবে। এ বিনিয়োগটি বাজারের চাহিদার ওপর নির্ভর করে ভবিষ্যতের বাজারের জন্য উড়োজাহাজ নির্মাণ বাড়ানো ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটিকে প্রস্তুত করবে বলে মনে করছেন এভিয়েশন বিশ্লেষকরা।
বর্তমানে বোয়িং তার অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী এয়ারবাসের তীব্র চাপের মুখে রয়েছে। সম্প্রতি এয়ারবাস তার নিজস্ব এ ৩৫০ জেটগুলোর উৎপাদন বাড়ানোর পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। এয়ারলাইন্স কোম্পানিগুলো আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বাড়ানোর সঙ্গে বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনারের মতো ওয়াইডবডির উড়োজাহাজের চাহিদা বাড়াচ্ছে।
বোয়িং জানিয়েছে, চলতি বছরের শুরুতে ধর্মঘটের পর কোম্পানির নগদ প্রবাহ স্বাভাবিক রাখতে উড়োজাহাজ তৈরির হার কমানোর পর, নতুন এ বিনিয়োগ নির্মাণ বাড়াতে সাহায্য করবে। কোম্পানিটি ২০২৪ সালের শেষ নাগাদ প্রতি মাসে পাঁচটি বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার জেট নির্মাণের লক্ষ্য নিয়েছে।—রয়টার্স