কেএসআরএম গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেরুল করিম জানান, আগামী আরও পাঁচদিন কয়লা খালাসে ব্যস্ততা থাকবে। মালামাল পুরোপুরি খালাস করার পর নতুন করে বাংলাদেশের জন্য কার্গো ভর্তি করা হবে। সেজন্য আরও অন্তত ৩-৪দিন অপেক্ষা করতে হবে।
তিনি বলেন, ‘জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর সবকিছু ঠিকভাবে চলছে। কয়লা গ্রহণকারীরাও এরই মধ্যে কার্গো দেখে গেছেন। ২৩ নাবিকের সবাই ভাল আছেন। তারা একসঙ্গে জাহাজে করে দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।’
সোমালি জলস্যুদের হাতে জিম্মিদশা থেকে মুক্তি পাওয়ার ৯ দিন পর গত সোমবার স্থানীয় সময় রাত ৮টায় জাহাজটি শারজাহ হামরিয়া বন্দরে নোঙর করে। বন্দরে ভিড়লে ক্যাপ্টেন আবদুর রশিদ তাদের দ্রুত সময়ে উদ্ধার করার জন্য জাহাজের মালিকপক্ষ ও সরকারের কৃতজ্ঞতা জানান। সেখানে প্রথমে নাবিকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। এরপর থেকে শুরু হয় কার্গো খালাসের কাজ।