প্রতিমন্ত্রী আজ (শনিবার, ২০ এপ্রিল) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেড (এপিএসসিএল) পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, 'এই গরমের বিদ্যুতের চাহিদা ১৭ হাজার ৫শ' মেগাওয়াট হতে পারে। এই চাহিদা পূরণ করে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে।'
তিনি এসময় বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোকে সমন্বিতভাবে কাজ করার নির্দেশ দিয়ে বলেন, 'কোথাও কোন সঞ্চালন বা বিতরণে সমস্যা থাকলে তা যেন দ্রুত কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়।'
আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেড একটি সরকারি মালিকানাধীন পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি এবং বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ পাওয়ার হাব। এর ৬টি ইউনিটের বর্তমান মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ১৫শ' ৮৪ মেগাওয়াট। আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেড এর লক্ষ্য আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বর্তমান ১৫শ' ৮৪ মেগাওয়াট থেকে ৩ হাজার ৩শ' ২ মেগাওয়াট এ উন্নীত করা।
এপিএসসিএল সমাজের দায়বদ্ধতার স্থান থেকে কর্পোরেট সোশ্যাল রেসপন্সিবিলিটি (সিএসআর) নীতি গ্রহণ করে আসছে। ২০২২-২৩ সময়কালে এপিএসসিএল সিএসআর কার্যক্রমের জন্য ০.৩৩ কোটি টাকা ব্যয় করেছে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রেও এপিএসসিএল গত বছর বেশ কিছু বড় ভূমিকা পালন করেছে।
এসময় পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ.কে.এম গাউছ মহীউদ্দিন আহমেদ, আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইদ একরাম উল্লা ও এটুআই (এসপায়ার টু ইনোভেট )কার্যক্রমের পলিসি এডভাইজার আনীর চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।