শুক্রবার (১ মার্চ) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় বীমা দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিলে তিলে গড়ে তোলা প্রতিষ্ঠান চোখের পলকে মিলিয়ে যায় দুর্ঘটনায়, ক্ষতি হয় আর্থিক। এ ক্ষতি পোষাতে যখন প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তা অসহায় ঠিক তখনই পাশে দাঁড়ায় বীমা প্রতিষ্ঠান। সাধারণ মানুষের ভেতর বীমা সচেতনতা তৈরি করতেই ১ মার্চ জাতীয় বীমা দিবস পালন করা হয়। ১৯৬৩ সালের এ দিনটিতেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার প্রথম কর্মস্থল অর্থাৎ বীমা কোম্পানিতে কাজে যোগ দেন।
প্রতিবছরের মতো এবারও পালিত হচ্ছে দিবসটি। এবারের বীমা দিবসের প্রতিপাদ্য, 'করবো বীমা গড়বো দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ'।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'অন্যান্য উন্নয়নের পাশাপাশি বীমা খাতকেও সরকার সমান গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে।'
এসময় তিনি মানুষকে বীমা নিয়ে সচেতন করতে দায়িত্বশীলদের প্রতি নির্দেশও দেন। অসত্য কথা বলে যেন অন্যায্য দাবি কেউ করতে না পারে সে ব্যাপারেও সতর্ক থাকতে বলেন শেখ হাসিনা।
সত্যিকারের বীমা সুবিধাভোগীদের বীমার টাকা দ্রুত প্রাপ্তির বিষয়ও তুলে ধরেন তিনি। সরকারপ্রধান জানান, দেশের বীমা খাতকে উন্নত করতে উচ্চশিক্ষার ব্যবস্থা দেশের মাটিতে করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।