তবে বেশিরভাগ কারখানা খুললেও নতুন ক্রয়াদেশ ও নির্ধারিত সময়ে পণ্য রপ্তানি নিয়ে রয়েছে শঙ্কা।পাশাপাশি অনেক কারখানায় কমেছে স্বাভাবিক কাজের চাপও।
শিল্প এলাকার কোথাও শ্রমিক অসন্তোষের খবর না থাকলেও নিরাপত্তা নিশ্চিতে টহল দিচ্ছে সেনাবাহিনী, বিজিবি ও শিল্প পুলিশের একাধিক টিম।
এদিকে শনিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত সাভার-আশুলিয়ার বন্ধ থাকা ৪৯টির মধ্যে আরও ২৯টি কারখানা খুলেছে।
তবে দাবিদাওয়া নিয়ে মালিকপক্ষের সঙ্গে সমঝোতা না হওয়ায় বন্ধ রয়েছে আশুলিয়ার ২০টি কারখানা। সমস্যা সমাধানে গার্মেন্টস মালিকদের সাথে বৈঠক করেছে বিজিএমইএ ও শ্রম মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি দলের সদস্যরা।