ভুক্তভোগী এক নারী বলেন, ‘নিরাপত্তার জন্য বাসায় টাকা রাখিনি। টিনসেডের বাসা তো, তাই নিয়ে আসছিলাম। আমার সবশেষ হয়ে গেল।’
স্বামীকে নিয়ে ছুটির দিনে মেলায় এসেছিলেন এই নারী। কিন্তু পণ্য কিনে টাকা দিতে গিয়ে বুঝতে পারেন সব টাকা চুরি হয়ে গেছে। মালার মতো অনেকেরই শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) মেলা প্রাঙ্গণে এসে নগদ অর্থ, মোবাইল ফোনসহ দামী জিনিসপত্র চুরি হয়েছে।
ভুক্তভোগী নারী
সিসি ক্যামেরা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহলের পরও চুরির ঘটনায় বিব্রত ক্রেতা-বিক্রেতারা। তারা বলছেন, আন্তর্জাতিক এমন আয়োজনে ক্রেতা-দর্শনার্থীর মালামাল চুরির হওয়া খুবই দুঃখজনক। ক্রেতা-বিক্রেতাদের দাবি, নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে হবে।
মেলা প্রাঙ্গণের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে বিভিন্ন সংস্থা কাজ করছে জানিয়ে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার পরিচালক বলেন, ‘যেকোন ধরনের অভিযোগ পেলে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করি।
এদিকে সাপ্তাহিক ছুটির দিন সকাল থেকেই মেলাপ্রাঙ্গণে ক্রেতা-দর্শনার্থীর উপচেপড়া ভিড় ছিলো। সপ্তাহের অন্যান্য দিন ব্যস্ততা থাকায় এদিন মেলায় আসার কথা জানান ক্রেতারা।
এখন পর্যন্ত ১৯ দিনে ৮০ হাজারের বেশি টিকিট বিক্রি করার কথা জানিয়েছে মেলা কর্তৃপক্ষ।