আজ (মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর) দুপুরে আহত মোতালেব শিকদারের স্ত্রী রহিমা আক্তার ফাহিমা বাদী হয়ে এ মামলা করেন। গতকাল রাতেই গ্রেপ্তার করা হয়েছিল প্রধান আসামি তনিমা তন্বীকে। বর্তমানে তার অসুস্থতা বিবেচনায় ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার থেকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সোনাডাঙ্গা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আহত মোতালেব শিকদারের সহধর্মিণী মামলা করেছে। গ্রেপ্তারকৃত তন্বী অন্তঃসত্ত্বা। এই কারণে তার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় তাকে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার থেকে খুলনা মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে। এর আগে সোমবার রাতে তাকে খুলনার টুটপাড়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ।’
আরও পড়ুন:
গতকাল (সোমবার, ২২ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে খুলনা নগরীর গাজী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পাশে আল আকসা মসজিদ সড়কের মুক্তা হাউজে গুলিবিদ্ধ হন মোতালেব। গত ১ নভেম্বর মুক্তা হাউজের একটি কক্ষ ভাড়া নেন তনিমা ওরফে তন্বী। ওই কক্ষেই গুলির ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ওই কক্ষ থেকে একটি গুলির খোসা, ৫টি মদের বোতল, ইয়াবা ও ইয়াবা সেবনের সরঞ্জাম উদ্ধার করে। পুলিশ জানায়, তন্বীর সঙ্গে মোতালেবের আগে থেকেই যোগাযোগ ছিলো। গত ৩ মাসে ২৭৩ বার তাদের কথা হয়েছে।
এদিকে আহত মোতালেব শিকদার খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।




